মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০১০

ব্রণ ত্বকে শেভ

"সদ্য কৈশোর পেরোনো অনেক ছেলের মুখেই ব্রণ ওঠে। আবার অনেকের মুখে তৈলাক্ততার কারণে ব্রণ ওঠা শুরু হয়। ব্রণ যে কারণেই হোক, এর হাত থেকে নিস্তার পেতে চায় সবাই। যাঁরা করপোরেট অফিসে কাজ করেন অথচ মুখে ব্রণ আছে, তাঁদের সমস্যা আরো বেড়ে যায়। কারণ তাঁদের প্রায় প্রতিদিনই শেভ করতে হয়। ব্রণ ওঠা ত্বকে কিভাবে শেভ করবেন তা জেনে নেওয়া যাক।
হশেভ শুরু করার আগে আপনার মুখ দুই-তিনবার কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। তারপর শেভিং ক্রিম লাগানোর আগ পর্যন্ত মুখ ভেজা রাখুন।
হমুখের শেভিং জোনের পুরো অংশে ভালো করে অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম লাগান।
হশেভিং জেলের কাজ হলো মুখ এবং ব্লেডের মধ্যে ঘর্ষণ কমিয়ে আনা। হাইকোয়ালিটি জেলে ব্যবহৃত হয় বেশ কিছু এডিটিভ, যা আপনার ত্বককে রক্ষা করে এবং সেভের কমফোর্ট বাড়িয়ে দেয়। আপনার মুখের ওপর মোটামুটি পরিমাণ জেল লাগিয়ে নিন এবং আস্তে আস্তে ঘষে তা পুরো মুখের ওপর লাগান।
হএরপর শেভ করা শুরু করুন। শেভ করার সময় রেজারের ব্লেড দাড়ির সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বকের একটা লেয়ারকেও সঙ্গে করে তুলে নিয়ে আসে। মুখকে ফ্রেশ রাখার জন্য এই সময় যথেষ্ট পরিমাণ পানি প্রয়োগ করুন মুখের ওপর।
হযেহেতু মুখে ব্রণ রয়েছে তাই আফটার শেভ হিসেবে অবশ্যই নন অ্যালকোহলযুক্ত আফটার শেভ ব্যবহার করবেন। বাজারে এখন পোস্ট শেভ জেল পাওয়া যায়, যা ব্রণ ত্বকে ভালো কাজ করে।
যত্ন নিন
হব্রণপ্রবণ ত্বকে বাড়তি যত্ন নিতে হয়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। ভাজা ও বাসি খাবার খাওয়া ঠিক নয়। মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে। মুখের ব্রণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত নিয়ম মেনে শেভ করা উচিত। সেই সঙ্গে ভালো কোনো পার্লারে গিয়ে পিম্পল ট্রিটমেন্ট নিতে হবে। ত্বকের ধরন অনুযায়ী ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা উচিত ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন