মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০১০

"- Sent using Google Toolbar"

চালকুমড়ার হালুয়া

"চালকুমড়ার হালুয়া
উপকরণ
পাকা চালকুমড়া দুই কাপ, চিনি দেড় কাপ, ঘি আধা কাপ, দারুচিনি দুই টুকরো, গোলাপ জল দুই টেবিল চামচ
যেভাবে তৈরি করবেন
১. চালকুমড়া খোসা ছড়িয়ে টুকরো করুন।
২. বীচিসহ নরম অংশ কেটে ফেলুন।
৩. এবার টুকরোগুলো পানিতে সিদ্ধ করুন।
৪. সিদ্ধ চাল কুমড়া পানি ঝরিয়ে দুই কাপ পরিমাণ বেটে নিন।
৫. চালকুমড়া, চিনি, ঘি, দারুচিনি ও জাফরান একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় দিন।
৬. পানি শুকিয়ে গেলে নেড়ে কষাতে থাকুন। গোলাপ জল দিয়ে পাঁচ মিনিট পর নামিয়ে ফেলুন।


- Sent using Google Toolbar"

মনের মতো বারান্দা

"নিরিবিলিতে বসে দুদণ্ড অবসর কাটাবেন? বারান্দার বিকল্প আর কী হতে পারে? সেই বারান্দাটা যদি সুন্দর, পরিপাটি করে সাজানো থাকে তো অবসরে সানন্দে চায়ের পেয়ালা হাতে চলে যেতে পারেন। চলুন তবে জেনে নিই বিশ্রামের জায়গা বারান্দা কিভাবে সাজাবেন।
দেখে নিন_বুঝে নিন
হবারান্দা সাজানোর আগে দেখে নিন এর আয়তনটা কতটুকু। ছোট বারান্দা হলে সাজানোর উপকরণগুলো যেন হালকা ধরনের হয়।
হযদি নিজেই বাড়ি বানান তো সে ক্ষেত্রে বারান্দার আয়তন খানিকটা বড় রাখতে পারেন। কারণ অবসর সময় কাটাতে পারবেন এখানে।
হবারান্দার আয়তন ছোট-বড় যা-ই হোক না কেন, যদি রোদ আসে তো যেকোনো ধরনের গাছ দিয়েই সাজাতে পারেন।
হপাতাবাহার, মানিপ্ল্যান্ট, বনসাই, ছোট পাম গাছ, ফরচুন ট্রি, চায়নিজ কামিনী এবং বিভিন্ন ধরনের ফুলের মধ্যে রঙ্গন, গোলাপ, রজনীগন্ধা, দোলনচাঁপার চারা টবে লাগাতে পারেন।
হবারান্দায় টবের ক্ষেত্রে অবশ্যই সৌন্দর্য বর্ধন করে এমন টবই পছন্দ করতে হবে। মাটির টব হলে যেন কারুকাজ করা থাকে। এ ছাড়া সিরামিক, তামা, পিতল বা সিমেন্টের টব দিয়ে বারান্দা সাজাতে পারেন।
হমাটির টবে কিছু দিনের মধ্যেই শ্যাওলা জমে যায়, তাই কয়েক দিন পরপরই টবের গায়ের শ্যাওলা পরিষ্কার করতে হবে।
হবড় বারান্দা হলে বসার জন্য সোফা রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বেতের সোফাই ভালো মানাবে। আবার ছোট বারান্দার ক্ষেত্রে মোড়া বা টুল বা নিদেনপক্ষে একটা ছোট রকিং চেয়ার রাখতে পারেন।
হদেয়াল প্লাস্টার ছাড়া রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দেয়ালে যেকোনো ধরনের গ্লসি ধাঁচের রং ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়াও টেরাকোটা, টাইলস বা রাস্টিক টাইলস লাগালেও ভালো দেখাবে।
হদেয়ালে ঝুলন্ত শোপিস, চিত্রকর্ম ঝোলাতে পারেন।
হবারান্দায় দেয়ালের রং খানিকটা উজ্জ্বল হলে ভালো দেখাবে। এ ক্ষেত্রে লাল, কমলা, লেমন, সবুজাভ হলুদ ভালো।
হবারান্দায় ঝুলন্ত আলো ভালো। আর রং যেন স্নিগ্ধ হয়।
হবারান্দায় অবশ্যই মৌসুমি ফুলের গাছ লাগাতে ভুলবেন না। সেই সঙ্গে ঝুলন গাছেও সাজানো যেতে পারে।


পরামর্শ

রুমানা আফজাল খান
ইন্টেরিয়র ডিজাইনার
অন্দরসজ্জা

সমস্যা

একতলা বাড়ি। বারান্দাটা বড়। কিভাবে সাজাব জানালে উপকৃত হব।
আশরাফ আহমেদ
লিলি মোড়
দিনাজপুর।


সমাধান

বসার ব্যবস্থা যেন থাকে, টবে করে গাছ লাগাতে পারেন। আর অ্যাকুরিয়াম, পাখি, খরগোশ, গিনিপিগ রাখতে পারেন। সম্ভব হলে গান শোনার যন্ত্রটি বারান্দায় রাখতে পারেন।


- Sent using Google Toolbar"

ছিমছাম আভিজাত্যে মোড়া

"ফ্ল্যাটের করিডোর মাটির পট দিয়ে সাজানো। নিপাট বাঙালি অভ্যর্থনা। দরজার বাইরের দেওয়ালে ফ্রেমে বাঁধানো মিসরের ছবি। দরজা খুলতেই ছোট প্যাসেজ। কাঠের কারুকাজ করা দেওয়ালে জোড়া আয়না। প্যাসেজের বাঁয়ে ড্রইং রুম। তিন দিক জুড়ে আছে দুই সেট সোফা। সোফার কোণে রট-আয়রনের ফুলদানিতে কৃত্রিম রঙিন ফুল। ঘরের দেওয়ালে অফ-হোয়াইট রঙের সঙ্গে সোনালি-মেজেন্টা মসলিন পর্দা খুবই দৃষ্টিনন্দন। ঘরের দুই কোণে রয়েছে দুটি শোকেস। যার একটি বিভিন্ন পুরস্কারে সজ্জিত। যা নোবেলের জনপ্রিয়তার সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। অন্য শোকেসে ক্রিস্টালের শোপিস। দুই দিকের দেওয়ালে শিল্পী সুমনা হক এবং চিত্রশিল্পী সারোয়ারের আঁকা তৈলচিত্র। যা ঘরের আভিজাত্য বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকখানি। কাজী রাকিবের গ্লাস পেইন্টিংয়ে তৈরি পার্টিশন। দরজার অন্য পাশে প্রশস্ত ডাইনিং। পার্টিশন দরজার পাশের দেয়ালে জোড়া শোকেস। ডাইনিংয়ের বাঁয়ে নোবেল-শম্পা দম্পতির ছিমছাম, বাহুল্যবর্জিত শোবার ঘর। ঘরের ঠিক মাঝখানে শোবার খাট। খাটের মুখোমুখি টিভি। বেডসাইড টেবিলে নোবেল-শম্পার ফটো। বেডরুমে ঢোকার আগেই চোখে পড়ে দেয়ালে ঝুলানো ফ্রেমে বন্দি পারিবারিক বেশ কিছু ছবি। পাশেই সুমনা হকের আঁকা আরো একটি তৈলচিত্র। ঘরের কোথাও অতিরিক্ত আসবাবের ভিড় নেই। নোবেলের মতোই ছিমছাম_আভিজাত্যে মোড়া নোবেলে

যেমন চুল তেমন শ্যাম্পু

"যথাযথ ডায়েট, সঙ্গে চুলের যত্ন এবং ট্রিটমেন্টে গরমে ছেলেদের চুলের নানা ধরনের সমস্যা থেকে সহজে রেহাই পাওয়া সম্ভব। চুল নিয়ে নানা যন্ত্রণার সমাধান দেয় শ্যাম্পু। তাই চুলের পরিপূর্ণ পুষ্টির জন্য সঠিক শ্যাম্পুই ব্যবহার করাটা উত্তম।
খুশকিযুক্ত চুল
সপ্তাহে দুই দিন অলিভ অয়েল গরম করে তুলো দিয়ে স্ক্যাল্পে লাগান। হালকা করে ঘষুন। সারা রাত রেখে পরের দিন ভালো করে চুল ধুয়ে নিন। চুল ধোয়ার আধঘণ্টা আগে স্ক্যাল্পে লেবুর রস লাগান। এতে খুশকি কমবে। মাইল্ড হারবাল শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তবে অল্প পরিমাণ শ্যাম্পু লাগান। খানিকটা লম্বা চুলের জন্য এক চা চামচ এবং ছোট চুলের জন্য হাফ চা চামচ শ্যাম্পু যথেষ্ট।
নির্জীব চুল
নির্জীব চুলের ক্ষেত্রে মাসে দুই বার হেনা প্যাক ব্যবহার করতে হবে। চুলের বৃদ্ধির জন্য নারিকেল তেলের পরিবর্তে আমন্ড অয়েল ব্যবহার করা যাবে। শ্যাম্পুর ক্ষেত্রে ভিটামিন 'এ' এবং 'ই' সমৃদ্ধ শ্যাম্পুই ব্যবহার করা শ্রেয়। তবে শ্যাম্পু করার পর এক লিটার পানিতে একটি গোটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
অতিরিক্ত শুষ্ক ও ফ্রিজি চুল
এ ধরনের চুলের ক্ষেত্রে নিয়মিত হট অয়েল ম্যাসাজ করতে হবে। সঠিক শ্যাম্পু ও হেয়ার কন্ডিশনিক ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। প্রয়োজনে হারবাল শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এ ছাড়াও এক লিটার পানিতে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে শ্যাম্পুর পরে ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে হেয়ার স্পা করতে পারেন।
রং করা চুল
কড়া রোদে রং করা চুল সহজেই খারাপ হয়ে যায়। রং করা চুলের ক্ষেত্রে আলট্রাভায়োলেট ফিল্টারসমৃদ্ধ শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। হালকা হাতে তোয়ালে দিয়ে চুল মুছে নিন। জোরে ঘষবেন না। চুলের কিউটিকল নষ্ট হয়ে যাবে। চুলের রং হালকা হয়ে যাবে। মাসে অন্তত একবার কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্ট করান।

জেনে রাখুন
* তৈলাক্ত চুলে ঘন কন্ডিশনার ব্যবহার করবেন না। হেয়ার রিনস ব্যবহার করুন।
* শ্যাম্পু করার পর পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে নিন। চায়ের পানিও ব্যবহার করতে পারেন।
* শুষ্ক চুলে ভিনিগার, মধু ও ডিমের মিশ্রণ স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করলে চুলের ভলিউম আসবে।
* চুল শুষ্ক হলে রোদে বেরোনোর আগে লেবুর রস স্ক্যাল্পে লাগাবেন না। অ্যালকোহলসমৃদ্ধ শ্যাম্পু চুলে ব্যবহার করবেন না।

- Sent using Google Toolbar"

ব্রণ ত্বকে শেভ

"সদ্য কৈশোর পেরোনো অনেক ছেলের মুখেই ব্রণ ওঠে। আবার অনেকের মুখে তৈলাক্ততার কারণে ব্রণ ওঠা শুরু হয়। ব্রণ যে কারণেই হোক, এর হাত থেকে নিস্তার পেতে চায় সবাই। যাঁরা করপোরেট অফিসে কাজ করেন অথচ মুখে ব্রণ আছে, তাঁদের সমস্যা আরো বেড়ে যায়। কারণ তাঁদের প্রায় প্রতিদিনই শেভ করতে হয়। ব্রণ ওঠা ত্বকে কিভাবে শেভ করবেন তা জেনে নেওয়া যাক।
হশেভ শুরু করার আগে আপনার মুখ দুই-তিনবার কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। তারপর শেভিং ক্রিম লাগানোর আগ পর্যন্ত মুখ ভেজা রাখুন।
হমুখের শেভিং জোনের পুরো অংশে ভালো করে অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম লাগান।
হশেভিং জেলের কাজ হলো মুখ এবং ব্লেডের মধ্যে ঘর্ষণ কমিয়ে আনা। হাইকোয়ালিটি জেলে ব্যবহৃত হয় বেশ কিছু এডিটিভ, যা আপনার ত্বককে রক্ষা করে এবং সেভের কমফোর্ট বাড়িয়ে দেয়। আপনার মুখের ওপর মোটামুটি পরিমাণ জেল লাগিয়ে নিন এবং আস্তে আস্তে ঘষে তা পুরো মুখের ওপর লাগান।
হএরপর শেভ করা শুরু করুন। শেভ করার সময় রেজারের ব্লেড দাড়ির সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বকের একটা লেয়ারকেও সঙ্গে করে তুলে নিয়ে আসে। মুখকে ফ্রেশ রাখার জন্য এই সময় যথেষ্ট পরিমাণ পানি প্রয়োগ করুন মুখের ওপর।
হযেহেতু মুখে ব্রণ রয়েছে তাই আফটার শেভ হিসেবে অবশ্যই নন অ্যালকোহলযুক্ত আফটার শেভ ব্যবহার করবেন। বাজারে এখন পোস্ট শেভ জেল পাওয়া যায়, যা ব্রণ ত্বকে ভালো কাজ করে।
যত্ন নিন
হব্রণপ্রবণ ত্বকে বাড়তি যত্ন নিতে হয়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। ভাজা ও বাসি খাবার খাওয়া ঠিক নয়। মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে। মুখের ব্রণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত নিয়ম মেনে শেভ করা উচিত। সেই সঙ্গে ভালো কোনো পার্লারে গিয়ে পিম্পল ট্রিটমেন্ট নিতে হবে। ত্বকের ধরন অনুযায়ী ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা উচিত ।

বর্ষায় ভাজাভুজি

"চিকেন ফিঙ্গার

উপকরণ : মুরগির বুকের মাংস ২৫০ গ্রাম, ডিম ১টি, গোলমরিচের গুঁড়া আধা চা চামচ, মরিচের গুঁড়া ১ চিমটি, লবণ ১ চা চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ চা চামচ, চিনি ১ চিমটি, তেল ২ কাপ।
যেভাবে তৈরি করবেন
১. মাংস চিকন করে কেটে নিন।
২. ধুয়ে লবণ, মরিচ গুঁড়া, গোলমরিচের গুঁড়া, ডিম, লেবুর রস, চিনি ও কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে ১ ঘণ্টা মাখিয়ে রাখুন।
৩. কড়াইয়ে তেল গরম করে (মাঝারি আঁচে) বাদামি করে ভাজুন। লক্ষ রাখবেন, যেন মচমচে হয়।
৪. সস বা পুদিনা পাতায় চাটনি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

শিঙ্গাড়া

উপকরণ : ময়দা ২ কাপ, লবণ ১ চা চামচ, সুজি ১ টেবিল চামচ, বড় আকারের আলু ২টি, গাজর ২টি, চীনাবাদাম ১ টেবিল চামচ, কালিজিরা ১ চা চামচ, কাঁচামরিচ ৫টি, পেঁয়াজ ২টি, তেল ২ কাপ, বিট লবণ ১ চিমটি।
যেভাবে তৈরি করবেন
১. ময়দা, সুজি, ২ টেবিল চামচ তেল ও কালিজিরা লবণ দিয়ে ময়ান দিন। আন্দাজমতো পানি দিয়ে মাখান। ময়দার খামির যেন একটু শক্ত থাকে।
২. আলু, গাজর ছোট ছোট কিউব করে কাটুন। গরম তেলে পেঁয়াজ-কাঁচামরিচ দিয়ে একটু ভেজে আলু, গাজর ও চীনাবাদাম দিন। একটু ভেজে অল্প পানি দিয়ে ঢেকে দিন।
৩. সেদ্ধ হয়ে গেলে নেড়ে নেড়ে ভাজুন, যেন আলু, গাজর ভাজা ভাজা হয় এবং ভেঙে ভেঙে যায়।
৪. ময়দার খামির ছোট ছোট ভাগ করুন। লুচি আকারে বেলে ছুরি দিয়ে কেটে দুই ভাগ করুন।
৫. থলির মতো ভাঁজ করে আলুর পুর ভরুন। পানি লাগিয়ে মুখ বন্ধ করুন।
৬. এবার ডুবো তেলে ভেজে বিট লবণ ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন চায়ের সঙ্গে।

নুডলস সবজি পাকোড়া

উপকরণ : নুডলস ১ প্যাকেট, ডিম ১টি, আলু কুচি আধা কাপ, গাজর কুচি আধা কাপ, মটরশুঁটি ২ টেবিল চামচ, পুঁইশাক আধা কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচ কুচি ৫টি, কর্নফ্লাওয়ার বা ময়দা ১ টেবিল চামচ, লবণ ১ চা চামচ, তেল ২ কাপ।
যেভাবে তৈরি করবেন
১. নুডলস সেদ্ধ করে নিন।
২. আলু, গাজর, মটরশুঁটি ও শাক হালকা ভেজে নিন।
৩. পানি ঝরিয়ে ডিম, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, লবণ, কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে নুডলস ও সবজি মাখিয়ে ডুবো তেলে ভাজুন।
৪. সস বা চাটনি দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

- Sent using Google Toolbar"